মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
নতুন হ্যান্ডসেট এ৬০ নিয়ে এলো অপো স্যামসাং ফোন ক্রয়ে ফ্রি ইন্টা‌রনেট দি‌চ্ছে বাংলালিংক ৪ বছরের মধ্যে ব্যাটারি রিপ্লেসমেন্ট সুবিধা নিয়ে এলো ভিভো ভি৩০ লাইট টেকসই রাজস্ব নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে প্রয়োজন নীতিনির্ধারণে ধারাবাহিকতা সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ‘অনার্স পাসের সনদ জালিয়াতির অভিযোগ! আদানি পাওয়ারের আর্থিক বিবরণী প্রকাশ: রাজস্ব প্রবৃদ্ধি ৩০ শতাংশ দেশজুড়ে চাঁদাবাজি ও একাধিক মামলার আসামী কৌশিক গংদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন একই ফোনে দুইটি রং, আসছে ভিভোর নতুন স্মার্টফোন ইনফিনিক্স ইনবুক ওয়াইটু প্লাস: নিত্যদিনের ব্যবহারের জন্য সাশ্রয়ী পাওয়ারহাউজ বাজারে এলো বাংলা ভাষার প্রথম স্মার্টওয়াচ ‘এক্সপার্ট’
ঘোষণা:
সত্য প্রকাশে অপ্রতিরোধ্য দৈনিক সময়ের কণ্ঠ ডটকমে আপনাকে স্বাগতম  

সেই পাঁচ রানেই হারতে হল টাইগারদের!

ক্রীড়া প্রতিবেদক:
আপডেট টাইম : বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০২২, ৬:১০ অপরাহ্ন

জয়ের সম্ভবনা জাগিয়ে শেষ বলে ভারতের বিপক্ষে ৫ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। ম্যাচের গল্পটা অন্যরকমও হতে পারত। মাঠে ভারতের ‘ফেক ফিল্ডিংয়ের’ অভিযোগ তোলে বাংলাদেশ। অভিযোগ মতে ভারতের ৫ রান পেনাল্টি হওয়া উচিত ছিল। একটা বলও বেশি পেত বাংলাদেশ। তেমনটা হলে জয়ী দল হতে পারত বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের তোলা ‘ফেক ফিল্ডিংয়ের’ অভিযোগে সাড়া দেননি ফিল্ড আম্পায়ার।

অ্যাডিলেডে বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভের ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ১৮৪ রান তোলে ভারত। পরে শুরুতে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন বাংলাদেশি ওপেনার লিটন দাস। বৃষ্টির কারণে ম্যাচে বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়ায় ১৬ ওভারে ১৫১ রান। ১৬ ওভারে বাংলাদেশের ইনিংস থেমেছে ১৪৫ রানে।

ম্যাচ শেষে সরাসরিই ‘ফেক ফিল্ডিংয়ের’ অভিযোগ তোলেন ১৪ বলে অপরাজিত ২৫ রান করা বাংলাদেশি ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান। সোহান বলেন, ‘মাঠ যে ভেজা, আপনারাও দেখছেন বাইরে থেকে, আমরাও দেখছি। ইভেনচুয়ালি আমার কাছে মনে হয় যে, যখন আমরা কথা বলি… একটা ফেক থ্রোও ছিল। যেটায় ৫ রান পেনাল্টি হয়তো হতে পারত। যেটা আমাদের দিকে আসতে পারত। দূর্ভাগ্যবশত সেটাও আসেনি।’

ফেক ফিল্ডিংয়ের শাস্তি হিসেবে ব্যাটিং দলের স্কোরে ৫ রান যুক্ত করা হয়। এবং বলটি ‘ডেড’ ঘোষণা করা হয়। তেমনটা হলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়াত ১৫০। অর্থাৎ স্কোর লেভেল। ‘ডেড’ বল অর্থাৎ একটা বল বাড়তিও পেতো বাংলাদেশ।

জানা যায়, ম্যাচে ফেক ফিল্ডিংয়ের ঘটনা ঘটেছিল ইনিংসের সপ্তম ওভারের দ্বিতীয় ডেলিভারিতে। তখন ব্যাটিং করছিলেন লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্ত।

ঘটনার পর ক্রিজে থাকা শান্ত তাৎক্ষনিক আম্পায়ারের কাছে অভিযোগ করেন। কিন্তু আম্পায়ার তাকে বলেন, এরকম তাদের চোখে পড়েনি। বিষয়টি নিয়ে আম্পায়ারদের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরামও। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি।

আইসিসি ফেক ফিল্ডিংয়ের নিয়ম চালু করে ২০১৭ সালে। আগে ব্যাটার শট খেললে ফিল্ডার ফিল্ডিং করার সময় বল না ধরে ধরার ভান করতেন বা না ধরেই থ্রো করার ভান করতেন। তাতে বিভ্রান্ত হতেন ব্যাটাররা। বিষয়টি প্রচুর পরিমানে বেড়ে যাওয়াতে ‘শাস্তি’র বিধান করে আইসিসি।

আইন অনুযায়ী কোনো ফিল্ডার তার কথা বা কাজ দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যাটারের মনোযোগ নষ্ট করা বা বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করলে সেটা অন্যায় হবে। নিয়ম অনুযায়ী, কোনো ফিল্ডার এটা করলেন কিনা তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব ফিল্ড আম্পায়ারের।

বাংলাদেশি ব্যাটাররা ফিল্ড আম্পায়ারের কাছেই অভিযোগ তুলেছিলেন। আম্পায়ার জানিয়ে দেন, এমন কিছু তাদের চোখে পড়েনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ.....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর