কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা বাগগাড়িপুলের এই বাড়ি নকল বিড়ি বানানোর সরঞ্জামের অবৈধ ব্যবসার ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার প্রমাণ পেয়েছেন সাংবাদিকেরা। এখানে তারা বিড়ির নাম করে অন্যান্য জনপ্রিয় বিড়ি কোম্পানির নকল বিড়ি উৎপাদনের সাথে জড়িত লোকজনের আনাগোনা। মৃত আছমত কসাইয়ের জামাতা বরাত নামের এক ব্যক্তি করোনা কালীন বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে সিরাজগঞ্জ থেকে নকল ফিল্টার নদী পাড় হয়ে বাগগাড়িপুল গ্রামের উক্ত বাড়িতে নিয়ে আসে। বাহাদুরপুর জেমস ও রানা নকল বিড়ি উৎপাদন ব্যবসার মূল নায়ক। উক্ত বাড়ির কথিত জামাই বরাত আলীর শ্বাশুড়ি ও জেসশ এর সহযোগীতায় এখানে দির্ঘদিন ধরে সকলের অগোচরে নকল বিড়ি ও নকল বেন্ডুলের অবৈধ কারবার চলছে।
বরাত, জেমস রানা, বরাতের শ্বাশুড়ি ও জেসশকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনতে পারলে ভেড়ামারা য় নকল বিড়ি উৎপাদন অর্ধেকটা কমে যাবে। নকল বিড়ি ও বেন্ডুলের বিরুদ্ধে চলমান অভিযান অব্যাহত থাকুক ও জোরদার হোক এমনটাই আশা করেছেন ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া অনুমোদিত বিড়ি কোম্পানির কর্তৃপক্ষ সমুহ।