কুষ্টিয়া পোস্ট অফিসের সেবার বেহাল দশা চাকরি পরীক্ষার পরে পৌঁছালো এডমিট কাড। ১৪-৯-২০২০ তারিখের পরীক্ষার কাড কুষ্টিয়া পোস্ট অফিসে এসে পৌঁছায় কিন্তু এডমিট কাড টি ২৪-১০-২০ তারিখে প্রাপকের বাড়িতে গিয়ে পৌঁছে। দীর্ঘ ৩০ দিন পরে প্রাপক এডমিট কাডটি হাতে পাই।ততো দিনে তার সরকারি চাকরিতে জয়েন করার সময় অভার হয়ে যা। এই বিষয় টা ভুক্তভোগীরা সাংবাদিক দের কে খুলে বলে। সাংবাদিকরা এই বিষয় টা জানতে যাই পোস্ট মাস্টার (১ম শ্রেণী)আবুল কালাম আজাদ এর কাছে।কিন্তু আবুল কালাম আজাদ সাথে দেখা করতে গেলে দেখা মেলে না।পোস্ট অফিসে কর্ম চারিদের কাছে আবুল কালাম আজাদ সার এর নাম্বার কথা বললে তার বলে আবুল কালাম আজাদ সার এর নাম্বার আমাদের কাছে নেই। ১.৩০ মিনিট থেকে ৩.২০ মিনিট অপেক্ষা করার পর তার সাথে দেখা মেলে।আবুল কালাম আজাদ বলে তার বেলা ১২টা থেকে বেলা ৩ টা প্রজোন তো বিশ্রাম এর সময়। এই সময়ের মাঝে তার সাথে কনো ভাবে যোগাযোগ করা যাই না।২ ঘন্টা অপেক্ষা করার পর তার সাথে দেখা মেলে।আবুল কালাম আজাদ সার সাথে এডমিট কাড এর বিষয় তাকে খুলে বললে সে বলে এই বিষয় আমার কিছু করার নেই।
আবুল কালাম আজাদ বলেন আপনার এই বিষয়টি কমলাপুর পোস্ট মাস্টার সে সবথেকে ভালো জানে আমরা তো তার কাছে ১৫-৯-২০২০ তারিখে চিঠি পৌছে দি।সে হয়তো চিঠি দিতে ধেরি করেছে। কমলাপুর পোস্টমাস্টার এর কাছে জানতে গেলে সে বলেন কুষ্টিয়া পোস্ট অফিস থেকে তাকে চিঠি দেয়া হয়েছে ২৩-১০-২০২০ তারিখে এখানে আমার কিছু করার নাই এই বিষয়টি আপনি কুষ্টিয়া পোস্ট সহকারি মাস্টারের আবুল কালাম আজাদ স্যার কাছ থেকে জানতে পারবেন কেন এত দেরিতে চিঠি প্রদান করেছে। এখানে সবাই সবার দায় এড়িয়ে চলে যাচ্ছে এভাবে যদি চলতে থাকে সাধারণ জনগণ চিঠি দিও আস্থা পাবে না সে চিঠিটি সেই ঠিকানায় পৌঁছাবে কিনা। এভাবেই চলছে কুষ্টিয়া পোস্ট অফিসের কাজকর্ম। ভুক্তভোগীদের একটাই কথা আমার সাথে যেমনটা হয়েছে আর জান অন্য কারো সাথে এমন টা না হয় আমি এর বিচার চাই। এখানে শুধু একটি মনের আশা আকাঙ্ক্ষা নষ্ট হয়ে যায় নাই নষ্ট হয়ে গিয়েছে একটু পরিবারের মানুষের মুখে দুবেলা দুমুঠো খাবার-দাবার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলেছে। তার তো কোন ভুল ছিল না তাহলে কেন করল তার সাথে এমন টা পোস্ট অফিস কর্মচারীবৃন্দ যদি এভাবে মানুষকে হয়রানি করতে থাকে সাধারণ জনগণ কোথায় চিঠিপত্র আদান প্রদান করবে।