উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের পশ্চিম ডিগলিয়াপালং এলাকার,মৃত লাল মোহাম্মদ এর পুত্র ফরিদুল আলম এর নিজস্ব জায়গা ও পুরাতন বসতভিটা,৫ বছর ধরে অবৈধ ভাবে দখল করে রেখেছেন মাদকসেবী ও চোরাকারবারি মিজান(৩৪)।
কৃষক ফরিদুল আলম সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন,এলাকার মাদকসেবী ও চোরাকারবারি মিজান (৩৪)।রাজাপালং ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের মৃত ফকির আহম্মদের পুত্র। তার বিরুদ্ধে মাদক, চোরাচালান, ঋণ খেলাপি, মারধরের মামলা রয়েছে। যার মামলা নং- জি আর -১২৫।
মিজানের নামে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও বিচারকগণের কাছে সুপারি চুরি, অবৈধ জমি দখল, অবৈধ লেনদেন, গাছ কর্তনসহ নানান অপরাধের অভিযোগ রয়েছে।
কয়েকবার পুলিশ হাজতে থাকলেও সেসবের তোয়াক্কা না করে দেশের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।
ফরিদুল আলম জানিয়েছেন তার পুরাতন ভিটার মধ্যে রয়েছে সুপারি বাগান খেজুর গাছ গামড়ি গাছ জাম্বুরা গাছ কাটাল গাছ বাঁশ বাগানসহ আরো নানান ধরনের ফুল ও ফল গাছ।আমার রোপন করা গাছগুলো থেকে মিজান কিছু গাছ কর্তন করে বিক্রি করে দিচ্ছে,রাতের আধারে সুপারি গুলো চুরি করে বিক্রি করে দিচ্ছে বহু অপকর্মের নায়ক মিজান ও তার ছেলে সাকিব।
তাদের হুমকিতে ফরিদুল আলম তার পুরাতন বসত ভিটাতে যেতে পারে না,মাদক সেবনকারী ও চোরাকারবারি মিজান ফরিদুল আলমের পুরাতন ভিটা দখল করে গড়ে তোলেছে মাদক ও ইয়াবা সেবনের আস্তানা।
ফরিদুল আলম তার পুরাতন বসতভিটাতে
যেতে চাইলে, মিজান ধারালো অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া করে এবং তার স্বপরিবারকে হত্যার হুমকি ও প্রতিদিন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বলে স্থানীয়রা জানায়।
ফরিদুল আলমের ২ একর জমিতে ৫ বছর ধরে চাষাবাদ করতে দিচ্ছে না মাদক সেবনকারী ও চোরাকারবারি মিজান। ফরিদুল আলম ও তার স্বপরিবারকে প্রতিদিন সকাল ও বিকালে রাতে, মাদক কারবারী, মিজান এর থেকে গুনতে হয় হত্যার হুমকি ও অকথ্য গালাগালি।
৪ নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ডে বর্তমান ইউপি সদস্য এর কাছে মাদক কারবারী মিজানের সুপারি চুরি ও গাছ কর্তন, গালিগালাজের বিষয়ে অভিযোগ করলে তার বিচার করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং অপরাধীর ব্যাপারে আইনী পদক্ষেপ নিতে পরামর্শ দেন।